নিজস্ব প্রতিবেদক:: পারিবারীক ভাবে ধর্মীয় রীতি অনুসরণ করে হেনা কেয়ার সাথে সংসার বাদে রামগড় গর্জনতলীর বাসিন্দা দিদারুল ইসলাম। বিগত ২০২১ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর বিয়ে হয় তাদের। ১ মাস অতিবাহিত হতে না হতেই ফেনীর ছাগলনাইয়ার বাসিন্দা নুরু মিয়ার মেয়ে হেনা কেয়া তার পূর্বের অজানা রূপ দেখাতে শুরু করে স্বামীর সাথে।
শর্ট ফিল্ম ও উশৃঙ্খল জীবনযাপনে বাঁধা দেওয়ায় উল্টো স্বামীর বিরুদ্ধে পাল্টা অভিযোগ তুলে মোটা অঙ্কের টাকা দাবী করে ফাঁসিয়ে দেওয়ার হুমকির পর এবার মোটা অঙ্কের অর্থ ও স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে পালিয়ে যায় সে। পরে প্রতারণার ফাঁদ পেতে ফিল্ম স্টাইলে স্বামীকে হেনস্থার অভিযোগ পাওয়া গেছে মেয়েটির বিরুদ্ধে। এ নিয়ে অবশেষে আদালতের শরনাপন্ন হন সে প্রতারক হেনা কেয়ার শ^শুড় আবুল কাশেম। বিষয়টি সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে জানালে বিষয়টি প্রকাশ পায়।
পরিবারিক ও মামলা সূত্রে জানা যায়, বিগত ১৫ অক্টোবর ২০২১ বিয়ের এক মাস পর সময় বুঝে মেয়ের মা,ভাই,বোন বেড়াতে এসে মেয়ে হেনা কেয়ারসহ বাড়ীতে শ^শুড় বাড়ির লোকজনের অনুপস্থিতির সুযোগে নগদ অর্থ,স্বণালঙ্কার ও মালামাল নিয়ে পালিয়ে যায়। পরে তাকে আনতে গেলে স্বামীকে হেনস্থা করাসহ উল্টো মোটা অঙ্কের অর্থ দাবী করে মামলার ভয়-ভীতি প্রদর্শন করে। বর্তমান পরিবার ও ছেলের সংসারের শান্তি ফেরাতে চেষ্টা করে চলেছে অসহায় শ^শুড়।
অভিযোগের বিষয়ে হেনা কেয়ার মা মেরিনা বেগম বলেন, তার মেয়ে ঐ সংসার করবে না। সে ঐ বাড়িতে কাজ করতে পারবে না। তাই বিষয়টি মিমাংসার জন্য শ^শুড়বাড়ী পক্ষকে জানিয়েছেন বলে তিনি জানান।