নুরুল আলম:: গুইমারা উপজেলার হাফছড়ি ইউনিয়নের বড়পিলাক এলাকার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের নামীয় টিলা ভূমি রাতের অন্ধকারে সৈয়দ হোসেন সহ একটি মহল ডোজার দিয়ে মাটি কেটে জায়গা জবর দখল করার পাঁয়তারা সহ মসজিদের ব্যাপক ক্ষয় ক্ষতি সাধন করার অভিযোগ করেছে সভাপতি মো: মাইনুদ্দিন।
হাফছড়ি ইউনিয়নের বড়পিলাক এলাকার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পরিচালনা কমিটির সভাপতি অভিযোগে করে বলেন, ২২ ডিসেম্বর বুধবার রাত আনুমানিক দুই ঘটিকার সময় সৈয়ত হোসেন আশকারী মসজিদের নামীয় টিলাভূমি ভোল্ডেজার দিয়ে মাটি কেটে ফেলে যার কারণে মসজিদের বাগানের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি সাধন করে। অথচ যেখানে পাহাড় কাটা আইনত দন্ডনীয় অপরাধ, সেখানে সৈয়ত হোসেন রাতের অন্ধকারে মসজিদ কমিটির কাউকে না জানিয়ে, মসজিদের নামীয় টিলাভূমি কেটে ফেলে। রাত আনুমানিক ৩টার সময় এলাকার লোকজন ভোল্ডেজারের আওয়াজের শব্দ শুনে তরিঘড়ি করে ঘটনাস্থলে গিলে সৈয়ত হোসেনের নির্দেশে ডোজার ড্রাইভার গাড়ি নিয়ে চলে যায়। যার কারণে মসজিদের সকল মুসল্লিগণ তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে।
অন্যদিকে, সৈয়দ হোসেন আশকারী এই জায়গা গোপনে জাল চৌহুর্দি দিয়ে বিক্রি জন্য নামজারী একটি মামলা রুজু করলে তা মসজিদ কমিটির সভাপতি ও সম্পাদক আপত্তির কারনে মামলাটি স্থগিত রয়েছে।
হাফছড়ি ইউনিয়নের বড়পিলাক মসজিদ সংলগ্ন জয়গার মাটি কাটার বিষয়ে গুইমারা থানায় অভিযোগ করেছে বলে গুইমারা থানার পুলিশ কর্মকর্তা আল-আমিন জানান। এব্যাপারে বিকাল সাড়ে ৩টার সময় একজন পুলিশ কর্মকর্তা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং সৈয়দ হোসেন আশকারীকে পাহাড় কাটা বিষয় জিজ্ঞাসা করলে তিনি অস্বীকার করেন।