নিজস্ব প্রতিবেদক:: গোমতি বি.কে উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সভাপতির পরস্পর বিরোধী অভিযোগের তদন্ত শুরু। গোমতি বি কে উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সভাপতির বিরুদ্ধে লেনদেনের অভিযোগের সুষ্ঠ তদন্তের দাবি জানিয়েছে গোমতি বি.কে উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নুরুল হুদা ও সভাপতি আল মামুন।
তদন্ত কমিটির কাছে উভয়পক্ষের দাবি প্রধান শিক্ষক সভাপতির স্বাক্ষর জালের যে অভিযোগ এনেছেন তা অগ্রনী ব্যাংক কর্তৃপক্ষের নিকট ইতিপূর্বে যে সকল টাকা উত্তোলন করেছে তার সাথে মিল আছে কিনা তা তদন্ত করলে আসল রহস্য বেড়িয়ে আসবে।
এছাড়াও গোমতি বি.কে. উচ্চ বিদ্যালয় কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর স্কুলের যাবতীয় লেনদেন মিল রেখে বিদ্যালয়ের সকল কর্মকান্ড পরিচালনা করেছেন। এখন কেন পূর্বের জাবতীয় লেনদেন ও মিমাংসিত ঘটনাকে নতুন করে উত্থাপন করছে। সে বিষয়ে পিছনে কোনো রহস্য আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা প্রয়োজন।
আগামী স্কুল কমিটি নিবাচনে আল মামুন (বর্তমান সভাপতি) সভাপতি প্রার্থী হচ্ছে। কিন্তু তার প্রতিদ্বন্দ্বী সম্ভাব্য প্রার্থী হয়ে তাকে ঐ পথ হাড়াতে হচ্ছে কিনা তা ভেবে প্রধান শিক্ষক কে বেকায়দায় ফেলার জন্য চেক জালিয়াতি করেছে কিনা তাও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে মাটিরাঙা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মীর মো: মোহতাছিম বিল্লাহ গত ২২ সেপ্টেম্বর তদন্তের দিন ধার্য্য করে উভয়কে চিঠি পাঠায়। সেই দিনেই বিদ্যালয়ে গিয়ে তদন্ত করেছে শিক্ষা অফিসার। তখন উপস্থিত ছিলেন, বিদ্যালয়টির ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আল মামুন, প্রধান শিক্ষক নুরুল হুদা, ম্যানেজিং কমিটির সদস্য রুহুল আমিন।
উল্লেখিত গোমতি বি.কে উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি ও প্রধান শিক্ষক পাল্টাপাল্টি অভিযোগ সংক্রান্ত বিষয়ে প্রধান শিক্ষক বিস্তারিত জানালেও সভাপতি আল মামুন এই প্রতিনিধির নিকট কোনো প্রকার অভিযোগের কপি ও তথ্য প্রমানাধি উপস্থাপন করেনি।