নিজস্ব প্রতিবেদিকঃ খাগড়াছড়ি জেলার গুইমারা উপজেলার জালিয়াপাড়া এলাকায় বসবাসরত নীরহ ফাতেমা বেগম কে এলাকা থেকে উচ্ছেদ করার জন্য বিভিন্ন ষড়যন্ত্র মুলক হামলা, শাররীক নির্যাতন সহ নানা ভাবে হয়রানি করে আসছে মোঃ ফরিদ মিয়া। তাকে কয়েক দফা মারধরের ঘটনা ঘটলেও নিরব জেলা ও উপজেলার স্থানীয় মানবাধিকার কর্মী। পত্রিকায় প্রকাশের পরেও নারী নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির কেউ কোনো খোজ খবর নেয়নি।
ফাতেমা বেগম জানান আমি অসহায় বলে আজ ঘর বাড়ি থেকে বিতারিত করে নির্যাতন করছে ফরিদ মিয়া, তার স্ত্রী ও একটি মহল। তিনি এসকল অন্যায়ের সুষ্ট বিচার দাবী করেন সকল মানবাধিকার সংস্থা ও নিরাপত্তা বাহিনীর নিকটে।
ফাতেমা বেগম অভিযোগ করেন যে তার নিজ বাড়িতে মোঃ ফরিদ মিয়া কে ভাড়াটিয়া রাখেন কিন্তু গত ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ তার কাছে ভাড়া চাইতে গেলে ভাড়া না দিয়ে তর্কে জড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে মোঃ হানিফ মিয়া এসে ফাতেমা বেগম কে কিল ঘুষি ও লাঠি দিয়ে মারধর করে মারাত্নক জখম করে। এ বিষয়ে ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে গুইমারা থানায় সাধারন ডায়েরী করা হয় , ডায়েরী নং-৯২৩।
পরবর্তিতে উক্ত ভাড়াটিয়া ফাতেমা বেগমের বাড়ি অবৈধ দখল করে। এই বিষয়ে ফাতেমা বেগম প্রতিবাদ করলে তাকে আবার ও বেধরক মারধর করে ভাড়াটিয়া ফরিদুল মিয়া এর স্ত্রী হাসিনা বেগম।
পুর্বে ও মোঃ ফরিদ মিয়া ও মোঃ হানিফ ফাতেমা বেগমের সৃজনকৃত গাছ-গাছালি কেটে ফেলে এবং তাকে মারধর করে ঘরের সকল মালামাল রেখে ঘর থেকে বেড় করে দেয়। যার কোন বিচার হয়নি। এভাবে দফায় দফায় মোট ৪বার তাকে মারধর করেছে বলে দাবী করেন ফাতেমা বেগম। এই চক্রটি মিথ্যা মামলা দিয়েও হয়রানি করছে ফাতেমা বেগম কে।
এসকল হয়রানি ও অত্যাচার হতে পরিত্রাণ চেয়ে এবং জোর দখল করা তার একমাত্র বসত বাড়িটি ফিরে পেতে প্রশাসনের নিকট সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।