নুরুল আলম:: ৭ নভেম্বর, ঐতিহাসিক বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন করছেন শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদ। ১৯৭৫ সালের এই দিনে সংঘটিত হয়েছিল সিপাহি-জনতার এক ঐতিহাসিক বিপ্লব। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এ দিনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট-পরবর্তী সেনা অভ্যুত্থান, পাল্টা সেনা অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে দেশে যখন চরম নৈরাজ্যজনক পরিস্থিতি বিরাজ করছিল, তখন সিপাহি-জনতার ঐক্যের অভ্যুত্থান দেশ ও জাতিকে অনাকাঙ্কিত শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি থেকে মুক্তি দিয়েছিল। অভূতপূর্ব সেই বিপ্লব-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে সাময়িক বন্দি দশা থেকে মুক্ত হন তৎকালীন সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান। দিবসটি পালনে জিয়া স্মৃতি সংসদ ও বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নানা কর্মসূচি মাধ্যমে একতা ঐক্য হয়ে এই দিবসটি পালন করে ।
৭ নভেম্বর ( বৃহস্পতিবার) সকাল ১০ঘটিকার সময় শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদের নেতাকর্মীরা মিলে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের করে। র্যালিটি শহীদ জিয়াউর রহমানের মাজারে গিয়ে সমাপ্ত হয়েছে। পরে মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পন শেষে দোয়া পাঠ করা হয়।
শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদের আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন মন্ডল এর সভাপতিত্বে আয়োজিত আলোচনা উপস্থিত ছিলেন, আব্দুর রহিম মাঝি, অধ্যপক রফিকুল ইসলাম, সাবেক এমপি আলম খান, এডভোকেট আতাউর রহমান, আব্দুর রহমান, মীর হোসেন মিরু, রফিকুল ইসলাম রফিক, এড. আব্দুল আজিজ, নাছির উদ্দিন, আমিনুল ইসলাম, ইমান সিদ্দিকী প্রমূখ।