নুরুল আলম:: জয়পুরহাট স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সহযোগিতায় এবং ইয়েস বাংলাদেশসহ ১৪টি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় খাগড়াছড়িতে বন্যা ও পাহাড়ধসে ক্ষতিগ্রস্ত পাঁচ শতাধিক পরিবারের মাঝে তিন দিনব্যাপী খাদ্য সামগ্রী বিতরণ ও বন্যায় গৃহহীন পরিবারের জন্য পূণর্বাসন এবং গৃহনির্মাণ প্রকল্পের আওতায় গৃহনির্মাণ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে।
গত ৫ সেপ্টেম্বর থেকে তিনদিনব্যাপী খাগড়াছড়ি জেলার ২১টি প্রত্যন্ত গ্রামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এবং পাহাড়ধসে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী, বস্ত্র ও বিশুদ্ধ পানি উপহার সামগ্রী হিসেবে এলাকায় এলাকায় বিতরণ করা হয়।
খাগড়াছড়ির জেলার সদর উপজেলায় এতিমখানা, দীঘিনালা উপজেলার লম্বাছড়া পাড়া, তারাবুনিয়া, মহালছড়ি উপজেলা ও পানছড়ি উপজেলায় এ খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়। একইসঙ্গে বন্যায় বসতবাড়ি ভেঙ্গে যাওয়া একটি পরিবারের মাঝে গৃহনির্মাণ বাবদ নগদ আর্থিক সহযোগিতা প্রদান করা হয়।
এ খাদ্য সামগ্রী উপহার বিতরণ কার্যক্রমে অংশ নেন ইয়েস বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটি’র প্রেসিডেন্ট মো. শামিম আহমেদ, জয়পুরহাট জেলা’র ১৪টি সংগঠনের জয়পুরহাট সমন্বায়ক ওস্বেচ্ছাসেবক সংগঠনের প্রতিনিধি মো. সালেহুর রহমান সজীব, ইয়েস বাংলাদেশ’র এডমিন অফিসার সোহাগ হোসেন, ইউনিট লিডার যমুনা পাড় মুক্ত স্কাউট গ্রুপ’র প্রতিনিধি আমিনুল ইসলাম মিম, জয়পুরহাট বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ককারী কে এম সাজিন, বিএনসিসি’র সিইউও আল আমিন ফকির, উদীয়মান বাংলাদেশ’র প্রতিনিধি ফারজান হোসেন, ইয়েস বাংলাদেশ’র খাগড়াছড়ি জেলার ভলানটিয়ার খোকন বিকাশ ত্রিপুরা জ্যাক, জেলা এনসিটিএফ’র প্রাক্তন সভাপতি শচীন দাশসহ জয়পুরহাট জেলার ১৪টি সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবকেরা।