শিরোনাম
মঙ্গল. ডিসে ২৪, ২০২৪

দীঘিনালায় আসন্ন দুর্গাপূজায় কারিগরা ব্যস্থ রংতুলির শেষ আঁচরে দেবী দুর্গাকে সাজাতে

মোঃ নাছির উদ্দীন, দীঘিনালা:: আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উৎসবকে সামনে রেখে খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলায় ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রতিমা কারিগরা। রং তুলির শেষ আঁচড়ে সাজাতে দেবী দুর্গাকে নিয়ে চলছে বিশাল এক কর্মব্যস্থতা।

দীঘিনালা উপজেলার মোট ৮টি পূজা মন্ডপে চলছে প্রতিমা শিল্পীদের শেষ তুলির আঁচড়। প্রতিমা কারিগরা খড়কুটা আর মাটি জলের সমন্বয়ে গড়ে তুলছেন মা দুর্গার অবয়ব। সাজ সজ্জায় বৈচিত্র্য আনতে মন্ডপে মন্ডপে চলছে প্রতিযোগিতা।

উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, প্রতিটা পূজা মন্ডপ সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে এবং মন্ডপগুলোতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অগ্নিনির্বাপন যন্ত্র প্রদান করা হয়েছে এবং এর ব্যবহার সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা দেয়া হয়েছে।

উপজেলার রশিক নগর শ্রী শ্রী হরি মন্দিরের পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি অমল কৃষ্ণ নাথ জানান, আগামী ২০ অক্টোবর থেকে শুরু হবে শারদীয় উৎসব। ইতিমধ্যে প্রতিমা তৈরির কাজ ও পূজা উদযাপনের সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পূর্ণ হয়েছে। উপজেলা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সাথে যোগাযোগ রেখেই কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি আমরা।

পূজা মন্ডপগুলেতে কর্মরত প্রতিমা কারিগরা জানান, প্রতিমা তৈরির কাজ প্রায় শেষ। এখন রং তুলি শেষ আঁচরে যাবতীয় কাজ চলছে। । তবে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বাড়ায় প্রতিমা তৈরির খরচ প্রায় দ্বিগুণ হচ্ছে।

দীঘিনালা উপজেলা পূজা পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও মেরুং ইউপির ২নং ওয়াড সদস্য ঘনশ্যাম ত্রিপুরা মানিক জানান, এবারে উপজেলার ৮টি মন্ডপে অনুষ্ঠিত হবে শারদীয় দুর্গোৎসব। প্রতিটা পূজা মন্ডপের পরিচালকদের নিয়ে উপজেলা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সাথে সাথে সমন্বয় পূর্বক কাজ করা হচ্ছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আরাফাতুল আলম জানান, আইন শৃঙ্খলা রক্ষার্থে উপজেলার ৮টি পূর্জা মন্ডপ সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হবে এবং উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রতিটা মন্ডপে অগ্নিনির্বাপন যন্ত্র প্রদান করা হয়েছে। শারদীয় এ উৎসবকে শান্তিপূর্ণ ভাবে সম্পূর্ণ করতে তৎপর রয়েছে উপজেলা প্রশাসন।

দীঘিনালা থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ আলী জানান, দুর্গোৎসবকে সফল ও সার্থক করার জন্য সব প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে ষষ্ঠী পূজা শুরু থেকে প্রতিমা বির্সজন পর্যন্ত মন্ডপ গুলোতে গুরুত্ব বিবেচনা করে নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
দীঘিনালায় আসন্ন দুর্গাপূজায় কারিগরা ব্যস্থ রংতুলির শেষ আঁচরে দেবী দুর্গাকে সাজাতে
মোং নাছির উদ্দীন, দীঘিনালা (খাগড়াছড়ি):::: আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উৎসবকে সামনে রেখে খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলায় ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রতিমা কারিগরা। রং তুলির শেষ আঁচড়ে সাজাতে দেবী দুর্গাকে নিয়ে চলছে বিশাল এক কর্মব্যস্থতা।

দীঘিনালা উপজেলার মোট ৮টি পূজা মন্ডপে চলছে প্রতিমা শিল্পীদের শেষ তুলির আঁচড়। প্রতিমা কারিগরা খড়কুটা আর মাটি জলের সমন্বয়ে গড়ে তুলছেন মা দুর্গার অবয়ব। সাজ সজ্জায় বৈচিত্র্য আনতে মন্ডপে মন্ডপে চলছে প্রতিযোগিতা।

উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, প্রতিটা পূজা মন্ডপ সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে এবং মন্ডপগুলোতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অগ্নিনির্বাপন যন্ত্র প্রদান করা হয়েছে এবং এর ব্যবহার সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা দেয়া হয়েছে।

উপজেলার রশিক নগর শ্রী শ্রী হরি মন্দিরের পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি অমল কৃষ্ণ নাথ জানান, আগামী ২০ অক্টোবর থেকে শুরু হবে শারদীয় উৎসব। ইতিমধ্যে প্রতিমা তৈরির কাজ ও পূজা উদযাপনের সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পূর্ণ হয়েছে। উপজেলা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সাথে যোগাযোগ রেখেই কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি আমরা।

পূজা মন্ডপগুলেতে কর্মরত প্রতিমা কারিগরা জানান, প্রতিমা তৈরির কাজ প্রায় শেষ। এখন রং তুলি শেষ আঁচরে যাবতীয় কাজ চলছে। । তবে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বাড়ায় প্রতিমা তৈরির খরচ প্রায় দ্বিগুণ হচ্ছে।

দীঘিনালা উপজেলা পূজা পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও মেরুং ইউপির ২নং ওয়াড সদস্য ঘনশ্যাম ত্রিপুরা মানিক জানান, এবারে উপজেলার ৮টি মন্ডপে অনুষ্ঠিত হবে শারদীয় দুর্গোৎসব। প্রতিটা পূজা মন্ডপের পরিচালকদের নিয়ে উপজেলা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সাথে সাথে সমন্বয় পূর্বক কাজ করা হচ্ছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আরাফাতুল আলম জানান, আইন শৃঙ্খলা রক্ষার্থে উপজেলার ৮টি পূর্জা মন্ডপ সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হবে এবং উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রতিটা মন্ডপে অগ্নিনির্বাপন যন্ত্র প্রদান করা হয়েছে। শারদীয় এ উৎসবকে শান্তিপূর্ণ ভাবে সম্পূর্ণ করতে তৎপর রয়েছে উপজেলা প্রশাসন।

দীঘিনালা থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ আলী জানান, দুর্গোৎসবকে সফল ও সার্থক করার জন্য সব প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে ষষ্ঠী পূজা শুরু থেকে প্রতিমা বির্সজন পর্যন্ত মন্ডপ গুলোতে গুরুত্ব বিবেচনা করে নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Related Post

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!