নিজস্ব প্রতিবেদক:: উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী স্থানীয় প্রশাসন ইটভাটা বন্ধ করার পরও চলছিল অবৈধ ভাবে ইট তৈরির কাজ। তার প্রেক্ষিতে গুইমারার তারা ব্রিক্সে অভিযান পরিচালনা করে ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এছাড়া চুল্লিতে পানি দিয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলা হয়েছে। এসময় কাঁচা ইট পানিতে ভিজিয়ে দেওয়া হয়। এছাড়া ২ চিম্নি নিলামে বিক্রি করে দেয়া হয়।
সোমবার (২০ জানুয়ারী ২০২৫) দুপুরে গুইমারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট আইরিন আকতার ও পরিবেশ অধিদপ্তর খাগড়াছড়ি জেলার যৌথ অভিযানে তারা ব্রিক্স ইটভাটা গুড়িয়ে দেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, জালিয়াপাড়া বন রেঞ্জ কর্মকর্তা মহসিন তালুকদার, ফায়ারসার্ভিস এর কর্মকর্তাবৃন্দ ও গুইমারা পুলিশের সদস্যবৃন্দ।
উল্লেখ্য সরকারি নিয়মনীতি তোয়াক্কা না করেই বনের মাঝে, লোকালয় পাশেই গড়ে তোলা হয়েছে পরিবেশ বিপর্যয়কারী এসব ভাটা। ভাটায় ব্যবহার করা হচ্ছিল পাহাড় ও কৃষি জমির উর্বর মাটি ও জ্বালানি কাঠ।
পাহড়ী এলাকায় এসব অবৈধ ইটভাটা বন্ধে হাইকোর্টের আইনজীবী এডভোকেট মঞ্জিল মোর্শেদ রিট দায়ের করার ফলে খাগড়াছড়ি জেলার ২৫ টি ইটভাটা বন্ধের নির্দেশ দেন উচ্চ আদালত।