নিজস্ব প্রতিবেদক:: খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি-রাঙ্গামাটি এবং খাগড়াছড়ি-ফেনী মহাসড়কের দুইপাশে অবৈধভাবে আবাসস্থল ও দোকানপার্ট ও ফুটপাত দখল করে স্থাপনা নির্মাণ এবং কাচাঁমাল বিক্রয়ে মরিয়া হয়ে উঠেছে একটি মহল।
খাগড়াছড়ি-ফেনী, চট্টগ্রাম- খাগড়াছড়ি ও খাগড়াছড়ি-রাঙ্গামাটি মহাসড়ক সহ জেলার সব উপজেলার মহাসড়কের দুইপাশে অবৈধ দখল করে রয়েছে শত শত অবৈধ দখলদার । অবৈধ ভাবে দখল করে দোকান পার্ট নির্মাণ করার ফলে সড়কের দুর্ঘটনা সহ প্রান হানির ঘটনা ব্যপক হাড়ে বেড়েই চলেছে। এছাড়াও সড়কের পাশে মানুষের চলাচলের জন্য যে ফুটপাত রয়েছে সেটিও দখল করে কিছু অসাধু স্বার্থনীশি ব্যবসায়ী তাদের স্বার্থ হাসিলের জন্য মানুষকে দূর্ঘটনার কবলে ফেলে দিচ্ছে। এসকল স্থাপনা উচ্ছেদ ও ফুটপাতে অবৈধ ভাবে মালামাল বিক্রয়কারীদের বিরুদ্ধ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে দুর্ঘটনা কমবে বলে মনে করেন সচেতন মহল।
সম্প্রতি খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ির, রামগড়, মাটিরাঙ্গা ও গুইমারার জালিয়াপাড়া এলাকা পরিদর্শন করে দেখা যায় মহাসড়কের দুইপাশ দখল করে বিভিন্ন দোকানপার্ট ও ঘরবাড়ি নির্মাণ করে ব্যবসা বানিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে একটি প্রভাবশালী মহল। যা সরকারী নিয়ম বহির্ভুত। এভাবে ফুটপাত ও সড়কের আশপাশ দখল করে স্থাপনা নির্মানের কারনে দূর্ঘটনা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
সচেতন মহলের জোর দাবী, এই অবৈধ স্থাপনা গুলি অচিরেই না সড়ালে যানবাহন চলাচলে অসুবিধা ও সড়ক দুঘর্টনা বেড়ে যাবে। তাছাড়া এ ব্যপারে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া না হলে ভবিষ্যতে এ ধরনের আরো অবৈধ স্থাপনা নির্মাণে কুচক্রী মহল উৎসুক হবে। প্রশাসনের মাধ্যমে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ ও মানুষের চলাচলের জন্য ফুটপাতে কোনো প্রকার ক্রয়-বিক্রয় কিংবা কোনো মালামাল রাখা বন্ধ করতে হবে।