নিজস্ব প্রতিবেদক: সরকারী নিয়মনীতি অমান্য করে সড়কের উপরের মটর সাইকেল আমের বাজার সহ পানির ট্যাংক রেখে বাজারের অলি-গলি এবং মহাসড়ক দখল করে রেখেছে কিছু ব্যবসায়িক ও চালকরা। এই জায়গাগুলি দখল করে রাখার কারনে র্দুঘটনা সহ বাজারে ও উপজেলা প্রসাশনের র্কাযালয়ে গাড়ি যাতায়েত ভোগান্তির স্বীকার হচ্ছে।
জানাযায়, মহাসড়ক ও অলিগলি দখল করে কাচামাল ও পানির ট্যাংক সহ বিভিন্ন মালামাল রাখার ফলে বাজারে ও উপজেলা প্রসাশনের র্কাযালয়ে গাড়ি চলাচলে বিভিন্ন অসুবিধার সম্মূখিন হচ্ছে। এছাড়াও এসকল ব্যবসায়িরা যেখানে সেখানে পচা আম ও বিভিন্ন বাজারজাত দ্রব্য ফেলে পরিবেশ দূষিত করছে। এসব ময়লা আবজর্না যেখানে সেখানে ফেলার কারনে এলাকায় করোনা ভাইরাস ও ডেঙ্গুর মতো মারাত্মক রোগ বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা সৃষ্টি হচ্ছে।
এছাড়াও ঠিকাদাররা বাজারের পানি সংস্কারের ড্রেনের কাজেও অনিয়ম ও দুর্নীতি করছে। গুইমারা বাজারের বিল্ডিং নির্মানে রয়েছে অনিয়ম। নিধারীত ফ্লটের চেয়ে অতিরিক্ত জায়গা দখল করে এবং সরকারী ড্রেন ও খাস জায়গায় স্থাপনা নির্মান করে এবং পার্শবর্তী ফ্লট মালিকের তিন যুগেরো অধিক দখলে থাকা জায়গা তাদের কে বাজার ফ্লট হিসাবে বন্দবস্তি না দিয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের ফ্লট দিয়ে বন্দবস্তি পাওয়ার জন্য প্রতিবেদন দেয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বাজার সংলগ্ন এগ্রিকালচারের জায়গার নামে স্থানীয় এক প্রভাবশালী ব্যক্তির পরিচয়ে র্দীঘ ৩০-৪০ বছর ধরে ঐ জায়গায় দোকান নির্মান করে ফ্লট ভাড়া দিয়ে সরকারী কোষাগারে কোনো অর্থ জমা না দিয়ে নিজেই ঐ প্রভাবশালী ব্যক্তি ভোগ করছে। সেই বিষয়ে সুষ্ঠ তদন্ত করলে আসল রহস্য বেড়িয়ে আসবে।
সচেতনমহল মনে করেন, মহাসড়ক থেকে নির্ধারীত অন্যস্থানে মটর সাইকেল, সিএনজি, গলি থেকে পানির ট্যাংক ড্রাম, বিভিন্ন কাচামাল ও মাছ বাজার সড়িয়ে নিয়ে গেলে র্দুঘটনা ও পরিবেশ দূষণের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে এবং বাজারের পরিবেশেরও উন্নতি হবে।
এছাড়াও নিরাপত্তা দায়িত্বরত পুলিশ বক্সের সামনে আম ও পানের দোকান বসিয়ে ঝুকিতে রেখেছেন নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশবাহীনিদের। এলাকাবাসীর দাবী স্থানীয় প্রসাশন, বাজার কমিটি ও ব্যবসায়ী যৌথ উদ্দ্যোগে যত দ্রুত সম্ভব এই সমস্যার সমাধান করা প্রয়োজন বলে মনে করেন।
এই বিষয় নিয়ে গুইমারা বাজার কমিটির সদস্য জাহাঙ্গীর আলম ও বিপ্লব শীল এর সাথে কথা বললে তারা বলে, বিষয়টি বাজার চৌধুরী সাথে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবো।
গুইমারা বাজারের বাজার চৌধুরীর ও সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কংজরী চেীধুরীর সাথে টেলিফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তিনি ফোন রিসিভ করেনি।
গুইমারা বাজারের অলি-গলি ও মহাসড়ক দখল করে পরিবেশ দূষিত করার বিষয় সংক্রান্ত গুইমারা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে জানালে তিনি বলেন, শিগ্রই বাজারের অলি-গলি দখল ও যেখানে সেখানে ময়লা আবজর্না ফেলার বিষয়টি বাজার কমিটির সাথে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবো।